বাইক অথবা গাড়ি কেনার সময়, গ্রাহকদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ফিচার গুলোর মধ্যে মাইলেজ এবং নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য অগ্রাধিকার পায়। যদিও গাড়িগুলি নানান সুরক্ষা বৈশিষ্ট্যের সাথে এলেও বাইকের মধ্যে সেগুলি পাওয়া যায়না। তবে Bajaj এর Platina বাইকটি পকেটের জন্য বেশ স্বাস্থ্যকর। লম্বা মাইলেজ থাকায় জ্বালানি তেলের দাম নিয়েও চিন্তা করার কারণ বেশ কমে যায়।
বাজাজ প্লাটিনা বাইকে একগুচ্ছ সুবিধা পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে মাইলেজ থেকে গতি, দূর যাত্রার জন্য আরামদায়ক আসন অথবা স্লীক ডিজাইন, সবই উপস্থিত। সাথে দামেও বেশ সস্তা হওয়ায় বাইকটি খুব সহজেই আপনার হতে পারে। চলুন সেটির ফিচারসের দিকে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
ইঞ্জিন এবং ফিচারস : প্লাটিনা গাড়িতে 115 সিসির DTS-i ইঞ্জিন রয়েছে। সেটি মোট 8.60 PS শক্তি এবং 9.81 Nm পিক টর্ক উৎপন্ন করতে সক্ষম। 5-গতির গিয়ারবক্সের সাথে সংযুক্ত রয়েছে ইঞ্জিনটি। এছাড়া বাইকে থাকছে 11 লিটারের জ্বালানী ট্যাঙ্ক। মোট 90 কিমির মাইলেজ পেয়ে যাচ্ছেন Platina তে।
ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল সহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য অফার করে বাইকটি যা গতি, ফুয়েল লেভেল, ট্রিপ মিটার এবং ওডোমিটার রিডিং এর মত তথ্য প্রদান করে। ABS, গিয়ার শিফটার, গিয়ার পজিশনের মত ফিচারসও রয়েছে সেখানে। এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য বাইকটির সামগ্রিক রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স বাড়ায় এবং রাইডারদেরও সুবিধা প্রদান করে।
দাম : টপ-এন্ড Bajaj Platina 110 ABS-এর এক্স-শোরুম দাম শুরু হয় 79,821 টাকা থেকে। এবং দিল্লিতে বাইকটির অন-রোড দাম শুরু হয় 95,174 টাকা থেকে। তবে একসাথে পুরো দাম দিতে না পারলে ফাইন্যান্স প্ল্যানের সহায়তা নিতে পারেন।
ফাইন্যান্স প্ল্যান: Bajaj Platina 110 ABS বাইকে আপনি 9.7% বার্ষিক সুদের হারে 76,819 টাকার ব্যাঙ্ক লোন পেতে পারেন৷ এই ঋণের জন্য ডাউন পেমেন্ট প্রয়োজন 8,000 টাকা। 3 বছরের জন্য লোন নিলে আপনার মাসিক EMI খরচ পড়বে মাত্র 2,468 টাকা।